জলছবি

বাবা দিবস (জুন ২০১৩)

বিদিশা চট্টপাধ্যায়
  • 0
  • ৬৯
আলমারিটা গোছাতে গিয়ে একটা অদ্ভুত জিনিস দেখলো পিয়ালী। ব্যাচেলার ভাই ।সব কিছু একা গোছাতে পারছে না।এখনো বোধহয় শোকটাও সামলাতে পারেনি। মাসখানেক হয়েছে মা চলে গেছেন তাদের ছেড়ে । পিয়ালির সংসার আছে একটা ---স্বামী-বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে সে ব্যাস্ত।কাজেকর্মে থাকলে মানুষ অনেকটা শোক ভুলে থাকতে পারে। কিন্তু ছোট ভাইটা! তবু ভাল ! বছর খানেক হল চাকরীতে জয়েন করেছে। কিন্তু দিনের শেষে ক্লান্ত শরীরে বাড়ি ফিরে নিস্তব্ধ বাড়ি যেন গিলতে আসে। কিছুতেই বাড়ীতে মন বসে না পিনাকীর । এতদিন মাই তার সঙ্গী ছিল। বাবা গত হয়েছেন তাও বছর পাঁচেক হল। পিনাকিই বলেছিল তার দিদিকে ,
---কটা দিন ম্যানেজ করে আয় না দিদি।একা থাকতে একদম ভাল লাগেনা। রান্নার লোকের রান্নাও জঘন্য। ঘরদোর গুলোর কি হাল হয়ে আছে! তুই এসে সব দেখে শুনে গুছিয়ে দিয়ে যা। মায়ের কত জিনিস----কি হবে সেইসব?
---একটা বিয়ে করে নে।
----তুই ঐ রাস্তাই ধরলি শেষে । জানিস তো কত খরচা হয়ে গেছে মায়ের চিকিৎসায়। এখনো দু বছর মাসে মাসে লোন শুধতে হবে। মাথা থেকে এ ঋনের বোঝা না নামলে আমি কিছু করব না।
এরপর পিয়ালি আর কিছু বলেনি। তবে সংসার খানিক সামলে গরমের ছুটিতে তার দামাল দুই ছেলেমেয়ে নিয়ে সে তার বাপেরবাড়ি হাজির হয়েছে।বাচ্চাদের কলকলানিতে বাড়ি ভরে উঠেছে। পিনাকীরও ভাল লাগছে।
পিয়ালি রেঁধেবেড়ে দেয়। পিনাকি খেয়ে, টিফিন নিয়ে অফিস যায়। দুপুরে বাচ্চারা ঘুমোলে সে ঘর গোছানোর কাজে হাত দেয়। আলনাটা গুছিয়ে সবে আলমারিটায় হাত দিয়েছে। সব জামাকাপড় টান মেরে নামাতেই দ্বিতীয় তাকে জিনিসটা চোখে পড়ল। সযত্নে লাল কাপড় দিয়ে মোড়া। মোড়কটা আসতে আসতে খুলতেই বেরোল একটা পুরোন খাম। খানিক জরাজীর্ণ ।হলদেটে গোছের। বেশি বেগ পেতে হল না সেটা খুলতে। আপনিই খামটা ঝুরঝুর করে পড়ে গেল। দুটি ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট ছবি। সাইজও বেশ ছোট। জানলার পরদাটা তুলে আলোয় মেলে ধরল পিয়ালি। একটা ছবিতে ছোট্ট দুটো ছেলেমেয়ে হাত ধরাধরি করে দাড়িয়ে আছে। দূরে-কাছে বিভিন্ন এঙ্গেল থেকে দেখে পিয়ালির মনে হল এ তার বাবা-মায়ের শৈশবের ছবি।বাবার চোখে শৈশবী বিস্ময়বোধ দেখে পিয়ালির ঠোঁটে এক চিলতে হাসি খেলে গেল। তার পরের ছবিটাতেও বাবা উপস্থিত। তবে বাবাকে চিনতে অসুবিধে হয় না। কারন এ তার যৌবনের ছবি। কেমন সরু গোঁফ । মাথার সামনের চুলটা ফাঁপিয়ে আঁচড়ানো।কিন্তু পাশের যুবতীর দিকে তাকাতেই কেমন ধক করে উঠল বুকটা । শাড়ি পরিহিতা এটা রায় কাকিমার ছবি না!কাকিমার নাম বোধ করি কুমকুম ছিল। বাবার ডান হাতটা কুমকুম কাকিমার ঘাড়ে ফেলা। তবে কি মায়ের সন্দেহ কিছুটা হলেও সত্যি ছিল। বুকের ভেতরটা কেমন তোলপাড় হয়ে গেল পিয়ালির।ভেতরে যেন সুনামি চলছে!


স্মৃতি যে সতত সুখের---এ কথা বোধ হয় সব ক্ষেত্রে খাটে না। এইসময়ের টুকরো টুকরো কত ঘটনা ছায়াছবির মত পিয়ালির মনশ্চক্ষে ভেসে উঠছে ।
বাবা খেতে বড় ভালবাসতেন। কড়াইশুঁটির কচুরি আর ধনেপাতার চাটনি। আলুরদম কি অন্য কোন তরকারি দিয়ে খেতে পছন্দ করতেন না। কড়াইশুঁটির কচুরি করলেন মা। অন্যদের আলুর দম মজুত। কিন্তু বাবার ধনেপাতার চাটনিই নেই। বাবা দেখেশুনে নিজেই গেলেন মিক্সি নামিয়ে পেশাই করতে। তৎক্ষণাৎ মায়ের তীব্র আস্ফালন,
--- কেন কেন তাকে দিয়ে বাটিয়ে নিয়ে এলে না কেন? ছিলে তো এতক্ষণ সেইখানেই। তার সাথেই! করে দিল না সে ? হাত কি খয়ে যেত? সব ষড়যন্ত্র !সব ষড়যন্ত্র ! আমি বুঝি না ভেবেছ? হবে তো হবে বিয়ে এই বুড়ো বয়সে--- তা সে এ পাড়াতেই হল! এ যে শলা পরামর্শ করে তা আর জানতে কারুর বাকি নেই!
বাবা অত্যন্ত শান্ত গলায় বললেন,
--এটা ভদ্রলোকের পাড়া ঋতা, এত জোর গলায় না চেঁচানোই ভাল।
---কেন বলব না? কেন বলব না? কোন ভুল কথা বলছি আমি! ঐ ভদ্রলোকের মুখোশ তোমার আমি টেনে ফেলে দেব।
---মানুষ যে বাড়ীতে এসে দুদণ্ড জিরোবে, শান্তিতে খাবে---তার উপায় নেই। আমার কপাল! বাচ্চাদের সামনে তুমি আমায় যা খুশি তাই বলছ! কোন মান সম্মান রইল না আমার!
বাবা খাবার টেবিল ছেড়ে উঠে চলে গেলেন। কি কষ্ট হত পিয়ালির তখন। সে বড় বাপ সোহাগী ছিল। মা হাত-পা ছড়িয়ে কাঁদতে বসত। এ প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ে পিয়ালির। বাবা বড় কষ্ট পেয়ে গেলেন। সারাদিন মা খিটিমিটি জুড়ে দিত। বাক্যবাণ ,শ্লেষাত্মক কথায় বাড়ির আবহাওয়া গুমোট ,ভারী হয়ে থাকত। কোন হাসি মজা ঠাট্টার অবকাশ ছিল না। গৃহস্থ বাড়ীর সহজ সুন্দর ছন্দটাই হারিয়ে গেছিল। শব্দ দূষণের বেড়াজালে কেবল ছটফটিয়ে দম বন্ধ অবস্থা !
পিয়ালির মনে পড়ে বাবাকে দেখতে ভারী হ্যান্ডসাম ছিল। লম্বা,ঋজু চেহারা। আট থেকে আশি---সবার তার বাবার চেহারা পছন্দ হত।মাস অ্যাপীল। তাই কি মায়ের ভেতরও একটা ইন্সিকিউরিটী কাজ করত? আজ এই পরিণত বয়সে এসে , নিজে সংসারী হয়ে পিয়ালির মনে হয় বাবার সংসার থেকে মন উঠে যাবার অন্যতম কারণ হয়ত মায়ের মুখের ঐ অগ্নিবাণ আর চারিত্রিক আচার ব্যাবহারের রূঢ়তাই দায়ী।
অথচ সে ছোট থাকতে কি সুন্দর একটা সাজানো সংসার ছিল । সে পুরনো এ্যালবামটা খুঁজে বার করে। পুরীর সমুদ্রে তারা চারজন। ফ্রেমবন্দী সুখি পরিবারের ছবি। দার্জিলিঙের ম্যালে ঘোড়ার পিঠে সে আর বাবা। কত চিত্রমালা তার চোখের সামনে। আরও কত দৃশ্যকল্প কোলাজের মত তার মনের মাঝে উঁকিঝুঁকি দিতে লাগল।


কি করে যে হঠাৎ সব বদলে গেল। রায়কাকিমা নতুন বাসিন্দা হয়ে এ পাড়ায় এলেন। তার পরেপরেই মায়ের এই সন্দেহবাতিক রোগ শুরু হল। মা যে কুমকুম কাকিমাকে আগে থেকে চিনত তা সে ধারনা করতে পারে। কিন্তু গূঢ় রহস্যটা যে কোথায়?
ইতিমধ্যে পিয়ালিও বড় হয়েছে। সদ্য কলেজে ঢুকেছে। কিংশুক, বর্তমানে তার স্বামীর সাথে বন্ধুত্ব থেকে ভালোবাসা গড়িয়ে তখন ঘনিষ্ঠতায় ঠেকেছে। বয়সের যা ধর্ম। প্রেমে তখন সে হাবুডুবু খাচ্ছে। সেইরকমই এক দুর্বল মুহূর্তে তার মা তাকে বুঝিয়েছে বাবা কি চরম অপরাধ করে চলেছেন! আজ যদি কিংশুক অন্য একটা মেয়ের প্রতি অনুরক্ত হয় তবে? আজ যদি কিংশুক তাকে ঠকায় ,তার কেমন লাগবে?তাদের সংসারকে পায়ে ঠেলে যদি অন্য সংসারে টাকা ঢালে তাহলে সেটা কি অন্যায় হবে না ? পিয়ালির সদ্য প্রতূস্ফটিত যৌবনের কোমল হৃদয়ে তা ভীষণ ভাবে বিঁধেছিল । কি সুচারু রূপে একই ছাতের নীচে দুটি প্রচ্ছন্ন আলাদা শিবির গড়ে উঠল। একলা বাবার বিরুদ্ধাচারণে মা , ভাই আর সে। কি দুরব্যাবহারই না হয়েছে বাবার সাথে! ভাবলেই বুকের ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠে পিয়ালির! সাংসারিক জটিলতা বা রাজনীতি ধরার মত ম্যাচিওরিটি তার তখন ছিল না।


কিন্তু ঐ ছবিটা। ঐ ছবিটা দেখে সে স্পষ্ট বুঝেছে যে এ বাবা আর কাকিমার প্রাক-বিবাহের ছবি। তবে কি এর বীজ অনেকদিন আগেই বপন করা হয়েছিল! ফটো দেখে তো মনে হল বাবার সাথেই বুঝি কুমকুম কাকিমার ভাব ছিল। তবে মায়ের সাথে কি করে বিয়ে হল? এইসব প্রশ্ন ঢেউ তুলে আছড়ে পড়ে পিয়ালির মনের আঙিনায়। কিন্তু অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনার এত সব জিজ্ঞাসাচিহ্নের উত্তর দেবে কে? যাদেরকে ঘিরে এ প্রশ্নসকল আবর্তিত হচ্ছে তারাও যে কেউ আর পৃথিবীতে নেই। একমাত্র একজন ছাড়া।
বিনিদ্র রজনী কাটল পিয়ালির। উদ্বেল হয়ে উঠেছে সে। সারা রাত ধরে সে চিন্তা করল। তার মনে আছে এ পাড়া থেকে উঠে গিয়ে বাজারের পাশে রেললাইনের ধারে রায়কাকু জমি কিনে বাড়ি করেছিলেন। পিয়ালি সিদ্ধান্ত নিল সে একবার অন্তত রায়কাকিমার সাথে দেখা করবে। পরদিন বাবার জন্মদিন ,সেদিনই না হয় যাবে। সকালে বাবার ছবিতে মালা দিয়ে ধুপধুনো জ্বেলে ফল- মিষ্টি দিল। বিকেলে তাদের প্রতিবেশী রাবেয়া চাচীর বাড়ীতে বাচ্চা দুটোকে রেখে বাজারের দিকে রওনা হল ।

ছোটো , ছিমছাম সুন্দর একতলা বাড়ি বাগান দিয়ে ঘেরা। বেল টিপল পিয়ালি। একটা অল্পবয়সী মেয়ে দরজা খুলে দিয়ে গেল। বছর পনেরোষোলো হবে। আদলটা অনেকটা রায়কাকুর মত। তবে হাসিটা পেয়েছে মায়ের। ভেতরে খবর দিতেই রায়কাকিমা বেরিয়ে এলেন।
---আরে আমার বড় মেয়ে যে!
মনটা কেমন দ্রব হয়ে গেল পিয়ালির। এক গ্লাস ঠাণ্ডা শরবৎ এনে দিল মিতালি,রায়কাকিমার মেয়ে। কি মিষ্টি মেয়ে। কি সুন্দর স্বভাব!
---জানি কেন এসেছ পিয়ালি। তার হাত দুটো ধরলেন কাকিমা।

বুকের ভেতর যেন দামামা বাজছে। ভেতরটা চুরমার হয়ে যাচ্ছে পিয়ালির। হাত বাড়িয়ে ছবি দুটো দেখাল। মুখে কিছু বলতে পারল না। বড় বাধো বাধো ঠেকল । গলা যেন বুজে আসছে। কি একটা দলা পাকিয়ে রয়েছে। ভীষণ কষ্ট হচ্ছে তার। চোখের জল বুঝি আর বাধ মানবে না।
কাকিমা ভেতরে গিয়ে একটা চিঠি নিয়ে এলেন।
---এটা এখানে পড় না। বাড়ি গিয়ে শান্তিতে পড়। বাবাকে ভুল বুঝ না। তোমার মা ওনার বাগদত্তা ছিলেন। দুই ঠাকুরদা মিলে ঠিক করেছিলেন সবার অজ্ঞাতে। এদিকে আমি আর তোমার বাবা ছোটবেলা থেকে এক সাথে হেসেখেলে পাশাপাশি বড় হয়েছি একে অপরের ছায়াসঙ্গী হয়ে। আমাদের বিয়ের কথা যখন প্রায় পাকা তখনই .........।
প্রলম্বিত এক দীর্ঘশ্বাস পড়ল।গলা ধরে এল।
---একবার ভাব তখন আমাদের কি অবস্থা। তোমার মায়ের অধিকারবোধ বড় প্রবল ছিল কিন্তু মানুষের মন......। যাকগে যাক আর কি হবে। তবে মানুষটা বড় কষ্ট পেয়ে গেল। আমায় বলেছিল শেখর , আমার মেয়ে ঠিক আসবে তোমার কাছে। তাকে এই চিঠিটা দিও। আমি কবে থেকে তোমার অপেক্ষায় বসে আছি পিয়ালি। এত দেরী করলে কেন তুমি?
পিয়ালি আর সইতে পারছিল না। সে ছুট্টে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এল। বুকের কাছে চিঠিটা । চোখ ঝাপসা ।একটা ঘোরের মধ্যে দিয়ে চলেছে সে। কোথায় যাচ্ছে, কি করছে---তার মাথার ঠিক নেই। এক নিদারুন অপরাধবোধ তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। লক্ষ্যহীন ভাবে সে এগিয়ে চলেছে। হঠাৎ কানে এল,
---পিউ মা, সরে যা।
কোন মন্ত্রবলে বাবার কণ্ঠস্বরে চমকে পিয়ালি সরে দাঁড়াল । ঠিক তখনই সজোরে 38A বাসটা সাঁ করে পাশ দিয়ে বেরিয়ে গেল। গলা বাড়িয়ে কন্ডাক্টার বলল,
---মরতে বসেছিলেন তো! টাইমে না সরলে আর দেখতে হত না!

ঘটনার আকস্মিতায় হতবম্ভ পিয়ালি। সম্বিত ফিরতেই চকিতে চারিদিক তাকাল। অস্ফুটে শুধু বলল ,বাবা----।
অঝোর বারিধারা তার দু চোখ বানভাসি।
পাগলীটা এত কান্না বোধহয় তার বাবার মৃত্যুর পরও কাঁদেনি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি এক কথায় পরিপূর্ণ হাতের ছোয়া রয়েছে গল্পের গায়। ভীষণ ভাল গল্প....বিদিশা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ.........
বিদিশা চট্টপাধ্যায় অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার লেখা পড়ার জন্য।
সৈয়দ আহমেদ হাবিব খুব করে কেদেঁছিল পিয়ালি একদিন একদিন পিয়ালি কেঁদেছিল খুব করে তারপর ভেবেছিল অযতনে হারাবে সেই দিন সেই দিন অসময়ে কেন আসে ঘুরে ফিরে............... মন্তব্য নাইবা করলাম, থাকনা নিজের কাছে.....................
বিদিশা চট্টপাধ্যায় অনেক ধন্যবাদ ইন্দ্রাণী। তোমার লেখার হাতও খুব ভাল।
ইন্দ্রাণী সেনগুপ্ত খুব সুন্দর লেখা। শুভেচ্ছা রইল। আরও লেখা পড়ার আশায় রইলাম।
মামুন ম. আজিজ অতি মাত্রায় অসধারনণ বলব। লেখার মাঝে পোক্তভাব সসম্পূর্ণ। আপনার লেখা নিয়মিত পড়তে চাই এই সাইটে। .....কে পড়ল না পড়ল ...সে ভাবে আবার চলে যেয়েন না। সাইটটা ভাল লেখায় সমৃদ্ধ হোক ,,,আর কেউ না চাক ..আমি অন্তত চাই। ... গল্প নিয়ে বলতে গেলে ....শেষে এসে যে একটা পাঞ্চ ...ঐ একসিডেন্টের তকমা....আপনি জটিল লেখক।
গল্পটা পড়ে ভাললেগেছে দেখে আনন্দ পেলাম। আপনার উৎসাহ আমায় ভরসা দিল।
বিদিশা চট্টপাধ্যায় অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ম্যারিনা নাসরিন সীমা এত সুন্দর লেখা অথচ এখনও কেউ পড়েনি আজব । আপনার লেখার ভক্ত হয়ে গেলাম । শুভকামনা রইল ।

০২ জুন - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪